Welcome to Onlinetunes24 .....

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

This is default featured post 1 title

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

This is default featured post 2 title

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

This is default featured post 3 title

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

This is default featured post 4 title

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

আজ গুগল মামার ১৫ তম জন্মদিন!

জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল আজ তাদের ১৫ তম জন্মদিন পালন করছে। উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ল্যারি পেজ এবং সার্জে ব্রিন একটি সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করেন যার নাম তখন তারা দিয়েছিলেন “BackRub”। এটি ব্যক্তিগত ওয়েব পেজের জন্য তৈরী হয়েছিল। ১৯৯৭ সালে তারা নতুন কোম্পানি শুরুর উদ্যেগ নেয়। তখন এর নাম পরিবরর্তন করে নতুন নাম রাখে “Google” এই নামটি এসেছিল googol শব্দ থেকে।

১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর গুগল ইনকরপোরেশন প্রতিষ্ঠার আবেদন করে। এর তিন দিন পর ৭ সেপ্টেম্বর গুগল প্রতিষ্ঠিত হয়। আর গুগল ডটকম ডোমেইনটি নিবন্ধিত হয় একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর। কিন্তু গুগল কর্তৃপক্ষ ২০০৬ সাল থেকে ২৭ সেপ্টেম্বরই গুগলের জন্মদিন পালন করে আসছে। এবার তারা পালন করছে গুগলের ১৫ তম জন্মদিন।

তবে প্রতিষ্ঠার পর শুধু সার্চ ইঞ্জিনেই থেমে থাকেনি গুগল, সার্চের পাশাপাশি জিমেইল, এডসেন্স, গুগল আর্থ সহ আরো বেশ কিছু অনলাইন ভিত্তিক সেবা দিয়ে জয় করে মানুষের মন। আর এভাবেই এখন অনলাইন দুনিয়াকে শাষন করে যাচ্ছে গুগল। গুগলের ১৫ তম জন্মদিনে  শুভেচ্ছা। শুভ জন্মদিন মামা!

Facebook Pin Post

Pin Post কি?

Pin Post হল এমন একটু সার্ভিস যার মাধ্যমে আপনি কখনও গ্রুপের যেকোন পোস্টকে পিন করে সব পোস্টের উপরে দেখায় রাখতে পারবেন সব সময়ের জন্য। এতে করে গ্রুপে কেউ নতুন পোস্ট করলেও তার করা নতুন পোস্টটি পিন করা পোস্টের নিচেই দেখাবে।

পিন করার সিস্টেমটা এতদিন ফেসবুক পেজে চালু থাকলেও সেবাটি এবার ফেসবুক গ্রুপগুলোতেও পাওয়া যাচ্ছে। ভাবেছেন কিভাবে? আপনি ফেসবুকে পেজে কোন স্ট্যাটাস / পোস্ট পিন করে থাকলে বেপারটি আপনাকে বলে দিতে হবে না। আর যদি না করে থাকেন তাদেরকে নিচের স্টেপগুলো অনুসরন করতে হবে…

আপনি এডমিন এমন যেকোনো গ্রুপে যান, যে কারো পোস্টের ডান দিকের উপরে যেখানে Delete, Hide, Repost as Spam এসব ইনফো থাকে। সেখানেই দেখতে পারবেন Pin Post অপশন। শুধু যে পোস্টটি পিন করবেন সেটা সিলেক্ট করে Pin Post ক্লিক করুন।

পিন করার ফলে সেই পোস্ট বা স্ট্যাটাসের চারদিক দিয়েই বর্ডার আসবে অন্যান্য পোস্ট বা স্ট্যাটাস গুলোর থেকে আলাদাভাবে দেখানোর জন্য। মনে রাখবেন, আপনি চাইলে একসাথে একাধিক পোস্ট / স্ট্যাটাস পিন করতে পারবেন। তবে আগে পিন করলে আগে দেখাবে এই শর্তে পিনকৃত পোস্ট / স্ট্যাটাস গুলো দেখাবে।

নোটঃ শুধু মাত্র গ্রুপ এডমিন যেকোনো পোস্ট / স্ট্যাটাস পিন করতে পারবেন। এবং সেটি আনপিনও করতে পারবেন যেকোনো সময়ই।

সর্বহারা

সর্বহারা



ব্যথার সাতার-পানি-ঘেরা
চোরাবালির চর,
ওরে পাগল! কে বেঁধেছিস
সেই চরে তোর ঘর?
শূন্যে তড়িৎ দেয় ইশারা,
হাট তুলে দে সর্বহারা,
মেঘ-জননীর অশ্রুধারা
ঝ’রছে মাথার’ পর,
দাঁড়িয়ে দূরে ডাকছে মাটি
দুলিয়ে তরু-কর।।

কন্যারা তোর বন্যাধারায়
কাঁদছে উতরোল,
ডাক দিয়েছে তাদের আজি
সাগর-মায়ের কোল।
নায়ের মাঝি! নায়ের মাঝি!
পাল তু’লে তুই দে রে আজি
তুরঙ্গ ঐ তুফান-তাজী
তরঙ্গে খায় দোল।
নায়ের মাঝি! আর কেন ভাই?
মায়ার নোঙর তোল্‌।

ভাঙন-ভরা ভাঙনে তোর
যায় রে বেলা যায়।
মাঝি রে! দেখ্‌ কুরঙ্গী তোর
কূলের পানে চায়।
যায় চ’লে ঐ সাথের সাথী
ঘনায় গহন শাঙন-রাতি
মাদুর-ভরা কাঁদন পাতি’
ঘুমুস্‌ নে আর, হায়!
ঐ কাঁদনের বাঁধন ছেঁড়া
এতই কি রে দায়?

হীরা-মানিক চাসনি ক’ তুই,
চাস্‌নি ত সাত ক্রোর,
একটি ক্ষুদ্র মৃৎপাত্র-
ভরা অভাব তোর,
চাইলি রে ঘুম শ্রানি–হরা
একটি ছিন্ন মাদুর-ভরা,
একটি প্রদীপ-আলো-করা
একটু-কুটীর-দোর।
আস্‌ল মৃত্যু আস্‌ল জরা,
আস্‌ল সিঁদেল-চোর।

মাঝি রে তোর নাও ভাসিয়ে
মাটির বুকে চল্‌!
শক্তমাটির ঘায়ে হউক
রক্ত পদতল।
প্রলয়-পথিক চ’ল্‌বি ফিরি
দ’লবি পাহাড়-কানন-গিরি!
হাঁকছে বাদল, ঘিরি’ ঘিরি’
নাচছে সিন্ধুজল।
চল্‌ রে জলের যাত্রী এবার
মাটির বুকে চল্‌ ।।

অভিশাপ

অভিশাপ


যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে,
অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে -
          বুঝবে সেদিন বুঝবে!
     ছবি আমার বুকে বেঁধে
     পাগল হয়ে কেঁদে কেঁদে
     ফিরবে মরু কানন গিরি,
     সাগর আকাশ বাতাস চিরি'
          যেদিন আমায় খুঁজবে -
          বুঝবে সেদিন বুঝবে!

স্বপন ভেঙে নিশুত্ রাতে জাগবে হঠাৎ চমকে,
কাহার যেন চেনা-ছোওয়ায় উঠবে ও-বুক ছমকে, -
          জাগবে হঠাৎ চমকে!
     ভাববে বুঝি আমিই এসে
     ব'সনু বুকের কোলটি ঘেঁষে,
     ধরতে গিয়ে দেখবে যখন
     শূন্য শয্যা! মিথ্যা স্বপন!
          বেদনাতে চোখ বুজবে -
          বুঝবে সেদিন বুঝবে!

গাইতে ব'সে কন্ঠ ছিড়ে আসবে যখন কান্না,
ব'লবে সবাই - "সেই যে পথিক, তার শেখানো গান না?"
          আসবে ভেঙে কান্না!
     প'ড়বে মনে আমার সোহাগ,
     কন্ঠে তোমার কাঁদবে বেহাগ!
     প'ড়বে মনে অনেক ফাঁকি
     অশ্রু-হারা কঠিন আঁখি
          ঘন ঘন মুছবে -
          বুঝবে সেদিন বুঝবে!

আবার যেদিন শিউলি ফুটে ভ'রবে তোমার অঙ্গন,
তুলতে সে-ফুল গাঁথতে মালা কাঁপবে তোমার কঙ্কণ -
          কাঁদবে কুটীর-অঙ্গন!
     শিউলি ঢাকা মোর সমাধি
     প'ড়বে মনে, উঠবে কাঁদি'!
     বুকের মালা ক'রবে জ্বালা
     চোখের জলে সেদিন বালা
          মুখের হাসি ঘুচবে -
          বুঝবে সেদিন বুঝবে!

কারার ঐ লৌহকপাট

কারার ঐ লৌহকপাট

 
কারার ঐ লৌহকপাট,
ভেঙ্গে ফেল কর রে লোপাট,
রক্ত-জমাট শিকল পূজার পাষাণ-বেদী।
ওরে ও তরুণ ঈশান,
বাজা তোর প্রলয় বিষাণ
ধ্বংস নিশান উড়ুক প্রাচীর প্রাচীর ভেদি।

গাজনের বাজনা বাজা,
কে মালিক, কে সে রাজা,
কে দেয় সাজা মুক্ত স্বাধীন সত্যকে রে?
হা হা হা পায় যে হাসি, ভগবান পরবে ফাঁসি,
সর্বনাশী শিখায় এ হীন তথ্য কে রে!

ওরে ও পাগলা ভোলা,
দে রে দে প্রলয় দোলা,
গারদগুলা জোরসে ধরে হেচ্‌কা টানে
মার হাঁক হায়দারী হাঁক, কাধে নে দুন্দুভি ঢাক
ডাক ওরে ডাক, মৃত্যুকে ডাক জীবন পানে।

নাচে ওই কালবোশাখী,
কাটাবী কাল বসে কি
দেরে দেখি ভীম কারার ঐ ভিত্তি নাড়ি
লাথি মার ভাঙ্গরে তালা,
যত সব বন্দী শালায়-আগুন-জ্বালা, আগুন-জ্বালা,
ফেল উপাড়ি।।

Loading
Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More

 
Flying Twitter Bird Widget By ICT Sparkle