Welcome to Onlinetunes24 .....

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

This is default featured post 1 title

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

This is default featured post 2 title

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

This is default featured post 3 title

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

This is default featured post 4 title

We are committed to become your long-term, trusted partner. Our priority is not only to provide professional services and solutions but to become your IT vendor dedicated to meet your needs today and support your growing business needs tomorrow.

এম.ভি.সি


এমভিসি বা মডেল-ভিউ-কন্ট্রোলার খুবই জনপ্রিয় একটি প্যাটার্ন । Trygve Reenskaug নামের এক ভদ্রলোক এই প্যাটার্নটির জনক। এমভিসি প্যাটার্নের মূল বক্তব্য হলো এই প্যাটার্নে তিনটি কম্পোনেন্ট থাকবে – একটি মডেল যেটি ডাটা নিয়ে কাজ করবে, একটি ভিউ যেটার কাজ হবে মডেলকে ভিজ্যুয়ালাইজ করা এবং একটি কন্ট্রোলার যেটি ব্যবহারকারী এবং সিস্টেমের মধ্য সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করে । 

আমরা যদি এমভিসি কম্পোনেন্টগুলোর দিকে নজর দেই তাহলে দেখবো – 

মডেল: মডেলের কাজই হলো ডাটা নিয়ে কাজ করা । মডেল হতে পারে একটি অবজেক্ট কিংবা অনেকগুলো অবজেক্ট এর একটি স্ট্রাকচার । একটি সিস্টেমের সব ধরণের নলেজ বা ডাটা মডেল দিয়ে রিপ্রেজেন্ট করা যায় । ক্ষেত্রবিশেষে মডেল তার অবস্থা পরিবর্তন হলে (যেমন: কোন ভ্যালুর মান পাল্টে গেলে) কন্ট্রোলার বা ভিউকে নোটিফাই করে যাতে প্রয়োজনীয় প্রসেসিং করা সম্ভব হয় । ওয়েবে সাধারণত এ ধরণের নোটিফিকেশন এর সুযোগ থাকে না । 

ভিউ: ভিউ এর কাজ হচ্ছে মডেলকে ব্যবহারকারীর সামনে তুলে ধরা । সাধারণত ভিউ মডেল থেকে ডাটা নিয়ে সেটাকে ব্যবহারকারীর কাছে সহজবোধ্য রূপে তুলে ধরে । 

কন্ট্রোলার: কন্ট্রোলার ব্যবহারকারীর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আবার ব্যবহারকারীর প্রয়োজনমত ভিউ উপস্থাপন করে । কন্ট্রোলারই বলে দেয় ভিউ কোন মডেল থেকে ডাটা নিয়ে কিভাবে উপস্থাপন করবে । এছাড়াও কন্ট্রোলার মডেলে নানা ধরণের পরিবর্তন করতে পারে প্রয়োজনমত । 

আমরা যদি জনপ্রিয় পিএইচপি ফ্রেমওয়ার্ক চিন্তা করি তাহলে দেখবো – 

# মডেল অবজেক্টগুলো সরাসরি ডাটাবেইজের টেবিলকে রিপ্রেজেন্ট করে । একেকটি মডেল ব্যবহার করে আমরা একেক টেবিল থেকে ডাটা এ্যাক্সেস করতে পারি ।

# ভিউ থাকে এইচটিএমএল এর মত বিশেষ টেম্প্লেট যেটা জানে কিভাবে এইচটিএমএল কোড আউটপুট করতে হবে ।

# কন্ট্রোলার অবজেক্টগুলো ব্যবহারকারীর ইচ্ছামত প্রয়োজনীয় মডেল থেকে ডাটা এনে ভিউ তৈরি করে দেয় । 

কি করে বুঝবেন যে আপনার এ্যাপ্লিকেশনটি সঠিকভাবে এমভিসি প্যাটার্ন অনুসরণ করছে? নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন এই এ্যাপ্লিকেশনটি থীমেবল কিনা । অর্থাৎ চাইলেই আপনি এটির জন্য অনেকগুলো থীম তৈরি করে ডাইনামিকালি থীম পরিবর্তন করতে পারছেন কিনা । যদি সেটা সম্ভব হয় তবে সম্ভবত আপনি সঠিকভাবেই এমভিসি ফলো করেছেন আর যদি সম্ভব না হয় তবে আপনি এমভিসি কম্পোনেন্টগুলোকে আলাদা করতে পারেননি ঠিকমতো ।

এক কম্পিউটারে দুই মনিটর

অনেক কাজ একসঙ্গে করতে গেলে কম্পিউটারের মনিটরে আরও একটু বেশি জায়গা থাকার প্রয়োজনীয়তা বোঝা যায়। কম্পিউটারে বাড়তি আরেকটা মনিটর জুড়ে দিয়ে এই অভাবটা পূরণ করা যায়। তবে ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারের জন্য কাজটা একটু আলাদাভাবে করতে হয়।

ডেস্কটপ কম্পিউটার: বেশির ভাগ আধুনিক গ্রাফিকস কার্ডই দুই বা এর বেশি মনিটর সমর্থন করে। এমনকি মাদারবোর্ডের সঙ্গে থাকা (বিল্ট-ইন) অবস্থায় যে গ্রাফিকস কার্ড থাকে, সেটিও দুটি মনিটর সমর্থন করতে পারে। নিশ্চিত হওয়ার জন্য কম্পিউটারের পেছনে কয়টি ভিডিও পোর্ট আছে তা দেখতে হবে। প্রয়োজনে মাদারবোর্ড বা গ্রাফিকস কার্ডের নির্দেশিকা (ম্যানুয়াল) দেখে নিতে পারেন।
ল্যাপটপ কম্পিউটার: প্রায় প্রতিটা ল্যাপটপের সঙ্গে আলাদা করে ভিজিএ পোর্ট, এইচডিএমআই বা ডিসপ্লে পোর্ট থাকে। এই পোর্টে মনিটরের তার সংযুক্ত করতে হবে। ল্যাপটপের পর্দা (বিল্ট-ইন) তো সচল থাকবেই, পাশের মনিটরেও দেখা যাবে।

কীভাবে করবেন: উইন্ডোজকে বলে দিতে হবে কোন মনিটর কীভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে। ডেস্কটপের খালি জায়গায় ডান ক্লিক করে Screen resolution নির্বাচন করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে, সেটির ডান পাশে ওপরে Detect-এ ক্লিক করলে নতুন মনিটরটি সংযুক্ত হবে। এবার Multiple displays মেনু থেকে Extend these displays নির্বাচন করতে হবে। 

একটা বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে, কোন মনিটর ডানে আর কোনটি বাঁয়ে সেটি নির্বাচন করা যাবে তা এই উইন্ডোর ওপরের দিকের দুটি মনিটর আইকনের একটিকে মাউস ধরে টেনে (ড্র্যাগ) বাঁয়ে বা ডানে সরিয়ে দিয়ে। আর যে মনিটরে টাস্কবার আর স্টার্ট বাটন রাখতে চান, সেটি নির্বাচন করতে হলে ওপরের এক নম্বর বা দুই নম্বর মনিটরটি ক্লিক করে নিচের Make this my main display-এ টিক দিয়ে ওকে করুন। অপশনটি ঝাপসা থাকলে বুঝতে হবে ইতিমধ্যে সেটি প্রধান মনিটর হিসেবে নির্বাচন করা আছে। এবার খুলে রাখা কোনো ফাইল বা উইন্ডো প্রথম মনিটরটি থেকে মাউস দিয়ে টেনে ধরে ডানে বা বাঁয়ে সরিয়ে দিলে সেটি অপর মনিটরটিতে চলে যাবে।

এক্সপির বাগ

পুরোনো সংস্করণের উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারকারীদের একটি সিকিউরিটি বাগ বা কম্পিউটার নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যার ত্রুটির বিষয়ে সতর্ক করেছে মাইক্রোসফট।

মাইক্রোসফট জানিয়েছে, কম্পিউটারে এ বাগ থাকায় সাইবার দুর্বৃত্তরা কম্পিউটারে হানা দিয়ে অসত্ উদ্দেশ্যে সাধন করতে সক্ষম। বিবিসি অনলাইনের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আজ থেকে প্রায় এক যুগ আগে অর্থাত্ ২০০১ সালে উইন্ডোজ এক্সপি উন্মুক্ত করেছিল বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। জনপ্রিয় এ সফটওয়্যারটিতে বাগ থাকায় সাইবার দুর্বৃত্তরা এখন আক্রমণের জন্য বেছে নিয়েছে এ প্ল্যাটফর্মটিকে। মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সার্ভার ২০০৩ ও উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের দুর্বলতা সাইবার দুর্বৃত্তদের সুবিধা দিচ্ছে।

মাইক্রোসফট জানিয়েছে, উইন্ডোজ এক্সপির নিরাপত্তা বাগ সাময়িকভাবে দূর করতে এরই মধ্যে একটি আপডেট উন্মুক্ত করেছে তারা। তবে এই আপডেট ইনস্টল করা হলে উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাংশান ঠিকমতো কাজ করতে নাও পারে।

কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ফায়ারআই উইন্ডোজ এক্সপির এই নিরাপত্তা ত্রুটি খুঁজে পেয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির নিরাপত্তা বিশ্লেষকেদের দাবি, উইন্ডোজ এক্সপিতে বাগ থাকায় অ্যাডোবি রিডারের পুরোনো সংস্করণ ব্যবহার করে সাইবার দুর্বৃত্তরা কম্পিউটারের ক্ষতি করতে পারে এবং তাদের নিজস্ব কোড কম্পিউটারে ইনস্টল করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা এ সমস্যা সমাধানে অ্যাডোবি রিডারের সর্বশেষ সংস্করণ ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
 
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, তাঁরা এ সমস্যাটি নিয়ে অবগত আর এই সমস্যা সমাধানে এক্সপি ব্যবহারকারীর জন্য কিছু সার্ভিস বন্ধ করে রাখার বিকল্প নেই।

এদিকে বেশ কিছুদিন ধরেই  উইন্ডোজের পুরোনো সংস্করণ এক্সপি ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে মাইক্রোসফট। উইন্ডোজের সাম্প্রতিক সংস্করণগুলো জনপ্রিয় করতে বেশ কিছু পদক্ষেপও নিয়েছে মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে রয়েছে এক্সপিকে বিদায় দেওয়া। ২০১৪ সালের ৮ এপ্রিলের পর উইন্ডোজ এক্সপির জন্য আর কোনো আপডেট বা নিরাপত্তা না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট। মাইক্রোসফট অফিস ২০০৩-এর অফিশিয়াল সাপোর্টও শেষ হবে একই সময়ে। মাইক্রোসফট জানিয়েছে, এক্সপির আপডেট বন্ধ করা হলেই কম্পিউটারের ম্যালওয়্যারের আক্রমণ বেড়ে যাবে। তাই আগেভাগেই মাইক্রোসফটের নতুন সংস্করণ আপডেট করার পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, এক সময়ের জনপ্রিয় উইন্ডোজ এক্সপি ২০১৪ সাল নাগাদ বন্ধ হবে আর উইন্ডোজ ৭ বন্ধ হবে ২০২০ সালের ১৪ জুন। ২০১৫ সালের ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত উইন্ডোজ ৭-এর  জন্য ফিচার আপডেট করে যাবে প্রতিষ্ঠানটি।

এদিকে, বর্তমানে বাজারে থাকা উইন্ডোজ ৮, উইন্ডোজ আরটি ও উইন্ডোজ ফোন ৮ এ তিনটি প্ল্যাটফর্মকে একীভূত করে নতুন প্ল্যাটফর্ম তৈরির পরিকল্পনা করছে মাইক্রোসফট।

এক হয়ে গেল ওডেস্ক ও ইল্যান্স

অনলাইন মার্কেটপ্লেস ওডেস্ক ও ইল্যান্স একজোট হল। এই দুটি প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে কাজ করবে এবং নতুন একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবে যা অনলাইনে বৃহত্তর মার্কেটপ্লেস হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। আজ ইল্যান্স এবং ওডেস্ক সংযুক্ত হয়ে নতুন কোম্পানি গঠনের ঘোষণা দিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই দুটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ১৮০ টি দেশের এক কোটির বেশি ফ্রিল্যান্সার কাজ করছেন। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট অল থিংস ডিজিটাল এ তথ্য জানিয়েছে। বাংলাদেশে ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বর্তমানে বিশ্বে ইল্যান্স ও ওডেস্ক  প্রথম  সারির দুটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে পরিচিত। একজোট হয়ে এই দুটি কোম্পানি অনলাইন কাজের ক্ষেত্রে বর্তমান সুবিধাগুলোর মান উন্নয়নসহ নতুন ধরনের আরও কিছু সেবা আনার বিষয়ে একসাথে কাজ করবে। এতে ফ্রিল্যান্সার এবং ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো কাজের ক্ষেত্রে আরও সুবিধা পাবেন।  অবশ্য কোম্পানি দুটি এক হয়ে নতুন কোম্পানি গঠন করলেও আপাতত ইল্যান্স ডটকম ও ওডেস্ক ডটকম আলাদা প্ল্যাটফর্ম হিসেবেই কাজ চালিয়ে যাবে। 

ইল্যান্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অনলাইন কাজের ক্ষেত্রে নতুন প্রতিষ্ঠানটি উন্নত ফিচার যুক্ত করবে।  একটি একক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্বের এক কোটি ফ্রিল্যান্সারের প্ল্যাটফর্ম হবে এটি। নতুন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব পাচ্ছেন বর্তমানে ইল্যান্সের প্রধান নির্বাহী ফাবিও রোসাটি এবং বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে থাকছেন ওডেস্কের বর্তমান নির্বাহী চেয়ারম্যান থমাস লেয়টন। ওডেস্কের বর্তমান সিইও গ্যারি সোয়ারট কৌশলগত উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নতুন কোম্পানির নাম সংযুক্তি বিষয়ক সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ার পর ঘোষণা করা হবে।

ইল্যান্স ডট কমের সিইও ফাবিও রোসাটি জানিয়েছেন, ‘আমরা এমন দুটি প্ল্যাটফর্মকে এক করতে যাচ্ছি, যারা কাজের মাধ্যমে বিশ্বকে এক জায়গায় নিয়ে আসতে বিশ্বাসী এবং সবসময়ই আর্থিক ও সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যেতে চায়। ইল্যান্স ও ওডেস্কের একজোট হওয়া মানে বিশ্বে অনলাইনে কাজ খোঁজা ফ্রিল্যান্সারদের ও কাজ দাতা বায়ারদের নানা সুবিধা হবে।

এ প্রসঙ্গে ওডেস্ক সিইও গ্যারি সোয়ারট জানিয়েছেন, ‘এই সংযুক্তি অনলাইন কাজের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এই মুহূর্তে সারা বিশ্বে প্রায় ২.৭ বিলিয়ন মানুষ অনলাইনে যুক্ত আছে, যাঁরা মুক্তভাবে একটি পেশা বেছে নেয়ার জন্য এবং নানা জায়গা থেকে একসঙ্গে হওয়ার জন্য ক্ষুধার্ত হয়ে আছে। ৪২২ বিলিয়ন ডলারের আন্তর্জাতিক কাজের বাজার এখন নতুনভাবে তৈরি হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রের তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি গতিতে এগিয়ে যাওয়া অনলাইন কাজের ক্ষেত্রে আরও দ্রুত গতিতে পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে ইল্যান্সের সাথে যুক্ত হতে পেরে ওডেস্ক কর্তৃপক্ষও রোমাঞ্চিত।’

ইল্যান্স পরিচিতি
ইল্যান্স হচ্ছে জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেখানে মানুষ বিভিন্নভাবে কাজ করতে পারে। ইল্যান্স ফ্রিল্যান্স কাজের জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস।  ইল্যান্স বর্তমানে ১৭০টি দেশের ৮ লাখ বায়ার এবং ৩০ লাখ ফ্রিল্যান্সারদের ব্যবহার করে থাকেন।  প্রতি বছর ১৩ লাখেরও বেশী কাজ ইল্যান্সে পোস্ট হয়।

ওডেস্ক পরিচিতি
অনলাইন কাজের ওডেস্ক জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম। ওডেস্কে প্রায় ১০ লাখ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ও প্রায় ৫০ লাখ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। ২০১৩ সালে তথ্য অনুযায়ী, সবমিলিয়ে ১০০ কোটি ডলারের বেশি কাজ সম্পন্ন হয়েছে ওডেস্ক প্ল্যাটফর্ম থেকে। 

বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট
অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে ওডেস্ক ও ইল্যান্স বাংলাদেশে জনপ্রিয় দুটি মার্কেটপ্লেস। ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার জানিয়েছেন, এই দুটি প্ল্যাটফর্মে আড়াই লাখের বেশি দেশি ফ্রিল্যান্সার কাজ করেন। ইল্যান্স ও ওডেস্কের সংযুক্তির ফলে নতুন যে ফিচার আসবে তা দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অপূর্ব সুযোগ তৈরি করতে পারে বলে মনে করেন তিনি।

মেইলে ক্লিক করলে সর্বনাশ

কিছু কিছু মেইল পড়ার জন্য ক্লিক করলে তা সর্বনাশের কারণ হতে পারে বলেই সতর্ক করেছেন মার্কিন প্রযুক্তি-গবেষকেরা। তাঁদের মতে, ইমেইলের বিষয়বস্তু অনেক সময় বড় ধরনের স্ক্যাম বা ফিশিং প্রচারণায় বড় ভূমিকা পালন করে। সাইবার দুর্বৃত্তরা মেইল ব্যবহারকারীদের বোকা বানানোর জন্য মেইলের বিষয়বস্তু নিয়ে নানারকম চাতুরী করে। এ ধরনের মেইলে ক্ষতিকর লিংক বা ভাইরাসযুক্ত ফাইল ডাউনলোডের লিংকও জুড়ে দিতে পারে দুর্বৃত্তরা।

লিংকডইনের আমন্ত্রণ
ইমেইলের বিষয়বস্তু হিসেবে অনেক ক্ষেত্রে মেইলের ইনবক্সে এসে জমতে দেখা যায় লিংকডইনের আমন্ত্রণ। ওয়েবসেন্স রিসার্চ নামে একটি প্রযুক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকেদের মতে, ইমেইলের বিষয়বস্তু দেখেই অধিকাংশ সময় প্রতারণামূলক মেইল সম্পর্কে ধারণা করা সম্ভব। ইমেইলে আসা লিংকডইনের আমন্ত্রণপত্র অধিকাংশ ক্ষেত্রে সঠিক হতে পারে তবে কিছু কিছু মেইল আপনাকে ম্যালওয়্যারপূর্ণ ওয়েবসাইটে নিয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে পরিচিত কারও লিংকডইন আমন্ত্রণ না হলে সরাসরি স্প্যাম হিসেবে নির্বাচিত করে দিতে পারেন। সরাসরি লিংকডইন প্রোফাইলে গিয়ে প্রোফাইল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আমন্ত্রণ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

যে মেইল পৌঁছায় না
যেসব মেইল পাঠানোর পর নির্দিষ্ট মেইল ঠিকানায় পৌঁছায় না ‘মেইল ডেলিভারি ফেইল’ হিসেবে ফেরত আসে সে মেইলগুলো বিপদজনক হতে পারে। অনেক সময় সাইবার দুর্বৃত্তরা ‘মেইল ডেলিভারি ফেইল’ বিষয়বস্তু নির্বাচন করে ম্যালওয়্যারের লিংক পাঠায়। অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী আগ্রহ নিয়ে কোন মেইল ফেরত এসেছে তা দেখতে ক্লিক করেন। মেইলে এ ধরনের বিষয়বস্তু থাকলে তা ক্লিক করার আগে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে।

গ্রাহক সেবার মেইল
অনেক সময় মেইলের বিষয়বস্তু হিসেবে লেখা হয় ‘ডিয়ার কাস্টমার’ বা প্রিয় গ্রাহক। এই বিষয়বস্তুটি বর্তমানে সাইবার দুর্বৃত্তরা বেশি ব্যবহার করছে। চাতুরী করে এ বিভিন্ন বিষয়ে লোভ দেখিয়ে এ ধরনের মেইল ব্যবহারকারীদের পাঠানো হয়। এসব মেইলে বিভিন্ন ম্যালওয়্যার সরবরাহকারী সাইটের লিংক থাকে। এসব লিংকে ক্লিক করা হলে এমন একটি সাইটে ব্যবহারকারী চলে যেতে পারেন যা অবিকল আসল কোনো সাইটের মতো। কিন্তু এসব সাইটগুলো আসলে প্রতারণা করে তথ্য ও অর্থ হাতিয়ে নিতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগের মেইল
অনেক সময় মেইলের বিষয়বস্তু হিসেবে লেখা থাকে ‘কমিউনিকেশন ইম্পোর্ট্যান্ট’ বা গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ। এ ধরনের বিষয়বস্তু সংক্রান্ত মেইলগুলো বিপদজনক। এ লিংকে ক্লিক করলে ব্যবহারকারী ভাইরাসপূর্ণ ওয়েবসাইটে চলে যেতে পারেন। এসব ওয়েবসাইট থেকে কিছু ডাউনলোড করলে কম্পিউটারের ক্ষতি হতে পারে। কমিউনিকেশন ইম্পোর্ট্যান্ট বিষয়বস্তুর মেইল দেখলে তা ক্লিক না করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।

লটারি জেতার মেইল
বিশাল অঙ্কের লটারি জিতেছেন জানিয়ে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে যদি আপনার ইনবক্সে মেইল আসে, আশান্বিত না হয়ে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, নিরাপত্তার জন্য এ মেইলগুলো এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। যদিও এসব অজানা প্ররোচনামূলক মেইলের অধিকাংশই ফিল্টার হয়ে চলে যায় স্প্যামবক্সে, তবু সিস্টেমকে ধোঁকা দিয়ে কিছু মেইল আপনার ইনবক্সে চলে আসতে পারে। অনলাইনে লটারি জিতেছেন বলে আপনার কাছে পাঠানো এসব অজানা মেইলে বিশ্বাস না করার পরামর্শই দিয়েছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা। কম্পিউটার নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, অনলাইনে লটারি জেতার মেইল হতে পারে ডিজিটাল প্রতারণার পাতা ফাঁদ।

কী করবেন?
বড় কোম্পানিতে মোটা বেতনে চাকরির সুযোগ, পুলিশের বড় কর্মকর্তার ব্যক্তিগত যোগাযোগের বার্তা, উকিল নোটিশ, ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বিশেষ অফার, সম্পত্তির ভাগ, দরিদ্রকে সাহায্য, অনলাইনে ঘণ্টায় প্রচুর আয় এরকম নানা ছুতোয় আপনার ইনবক্সে জমা হওয়া ই-মেইল সর্বনাশের কারণ হতে পারে। কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সিমানটেকের গবেষকেরা সতর্ক করে জানিয়েছেন, সাইবার-অপরাধীরা ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে এখন নানা সুবিধার কথা জানিয়ে, নানা কৌশলে ই-মেইল করছে। এশিয়া অঞ্চলে ই-মেইল স্ক্যাম বাড়ছে বলেই গবেষকেরা জানিয়েছেন।

১. আপনার ইনবক্সে ক্ষতিকারক এ ধরনের মেইল এলে তা নির্বাচন করে স্প্যাম বলে চিহ্নিত করুন।
২. অনলাইনে অপ্রয়োজনে মেইল অ্যাকাউন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকুন, আপনার সামাজিক যোগাযোগে সতর্ক হন।
৩. ই-মেইল পড়ে অর্থ উপার্জন, ই-মেইল ব্যবহার করে অনলাইন জরিপ, ক্লিক করে আয়, বিজ্ঞাপন দেখে আয়, এ বিষয়গুলোর মেইলে সতর্ক থাকুন।

কম্পিউটারের কমনসেন্স!

কমনসেন্স বা সাধারণ বুদ্ধি সম্পন্ন কম্পিউটার তৈরি সংক্রান্ত গবেষণা চলছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। ছবি বিশ্লেষণ করে কমনসেন্স রপ্ত করার এ গবেষণা প্রক্রিয়ায় কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি কম্পিউটার প্রোগ্রামকে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষ যেভাবে সাধারণ জ্ঞান রপ্ত করে সেভাবে কম্পিউটার প্রোগ্রাম সাধারণ জ্ঞান রপ্ত করতে সক্ষম হবে কিনা তা নিয়েই এ গবেষণা।

বিবিসি অনলাইনের এক খবরে বলা হয়েছে, গবেষকেদের তৈরি কম্পিউটার প্রোগ্রামটির নাম ‘নেভার এন্ডিং ইমেজ লার্নার’ বা নেইল। এ প্রোগ্রামটির জন্য অর্থায়ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর এবং গুগল।

নেইল প্রোগ্রামের মাধ্যমে চলতি বছরের জুন মাস থেকে ৩০ লাখ ছবি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রায় পাঁচ লাখ ছবি বিশ্লেষণ করে তার মধ্যে এক হাজার ৫০০ ছবিতে নির্দিষ্ট বস্তু শনাক্ত করার পাশাপাশি ১০ লাখ ছবির মধ্যে এক হাজার ২০০ ছবিতে নির্দিষ্ট দৃশ্য খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছে এ প্রোগ্রামটি। এখন পর্যন্ত নেইল প্রোগ্রাম যা শিখেছে তার মধ্যে রয়েছে-এয়ার বাস ৩৩০-এর সঙ্গে অ্যারোপ্লেনের মিল রয়েছে, অ্যান্টিলোপ ও হরিণের মিল রয়েছে, চাকা গাড়ির অংশ প্রভৃতি।

নেইল প্রোগ্রামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা আশা করছেন, এ প্রোগ্রামটিকে আলাদা করে কোনো প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। অর্থাত্ কোনো রকম প্রশিক্ষণ ছাড়াই বিভিন্ন বস্তুর মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করতে পারবে কম্পিউটার।

গবেষকেরা বলেন, কম্পিউটার ভিশন প্রযুক্তি বা হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার মডেলের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন বস্তু কম্পিউটার শনাক্ত করতে সক্ষম। তবে বস্তু শনাক্তকরণে নেইল প্রোগ্রামটি তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করতে সক্ষম হবে। 
 
কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিকস ইনস্টিটিউটের গবেষক অভিনব গুপ্তা জানিয়েছেন, বাস্তব জগতের কিছু সাধারণ জ্ঞান শেখার ক্ষেত্রে ছবি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে। মানুষ যেমন ছবি দেখে সাধারণ জ্ঞান রপ্ত করে তেমনি নেইল প্রোগ্রামও তা করতে সক্ষম হবে। তবে কম্পিউটার শেখার ক্ষেত্রে যে ভুল করবে তা শোধরানোর জন্য মানুষের নির্দেশনা প্রয়োজন পড়বে।

২০ লাখ পাসওয়ার্ড চুরি

ফেসবুক, গুগল, ইয়াহু, টুইটারের মতো সাইট থেকে প্রায় ২০ লাখ পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নিয়েছে সাইবার দুর্বৃত্তরা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সাইবার নিরাপত্তাবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ফার্ম ট্রাস্টওয়েভের গবেষকেরা দাবি করেছেন, সম্প্রতি তাঁরা নেদারল্যান্ডে একটি সার্ভার পরীক্ষা চালানোর সময় সাইবার দুর্বৃত্তদের একটি বিশাল নেটওয়ার্ক আবিষ্কার করেছেন। এই নেটওয়ার্কে ‘পনি’ নামের বটনেট ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্টের তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

ফার্ম ট্রাস্টওয়েভের গবেষকদের দাবি, দুর্বৃত্তরা ফেসবুক থেকে তিন লাখ ২৬ হাজার, ৬০ হাজার গুগল অ্যাকাউন্ট, ৫৯ হাজার ইয়াহু অ্যাকাউন্ট, ২২ হাজার টুইটার অ্যাকাউন্টের আইডি ও পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ থেকে এই অ্যাকাউন্ট-সংক্রান্ত তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

ফার্ম ট্রাস্টওয়েভের গবেষকেরা নেদারল্যান্ডের পনি বটনেটের সার্ভার বন্ধ করে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে আবেদন করেছেন। এ দিকে, ফেসবুক ও টুইটার কর্তৃপক্ষ ব্যবহারকারীদের দ্রুত ফেসবুক অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড হালনাগাদ করে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

ইন্টারনেটে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা। ১২৩৪৫, পাসওয়ার্ড, অ্যাডমিন প্রভৃতি অক্ষর পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করার পরিবর্তে সংখ্যা, অক্ষর ও চিহ্ন মিলিয়ে জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।

চ্যাম্পিয়ন শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়

বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ কম্পিউটার প্রোগ্রামিং আয়োজন এসিএম আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রতিযোগিতা (আইসিপিসি) ২০১৩-এর ঢাকা অঞ্চলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আত্মপ্রত্যয়ী দল। প্রতিযোগিতার মোট ১১টি প্রোগ্রামিং সমস্যার মধ্যে সাতটি সমাধান করে দলটি শীর্ষস্থান অর্জন করে।

গতকাল শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটায় আইসিপিসি ঢাকা অঞ্চলের আয়োজক নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) শুরু হয় মূল প্রতিযোগিতা। ৫৮ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১০টি দল এতে অংশ নেয়। প্রতিটি দলে তিনজন করে প্রোগ্রামার এবং একজন করে কোচ ছিলেন।

রাতে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ঢাকা পর্বের প্রতিযোগিতায় রানারআপ হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ম্যাক্স +৭। এ দলটিও সাতটি সমস্যার সমাধান করেছে, তবে সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে।

সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি এনএসইউর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রাগীব আলী বিজয়ীদের হাতে স্মারক ও সনদ তুলে দেন। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তৃতায় ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক আবুল এল হক বলেন, ‘এসিএম আইসিপিসি হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি জায়গা, যেখানে এশিয়া অঞ্চলসহ সারা বিশ্বের সেরা তরুণ প্রোগ্রামারের সমাগম ঘটে।’ এ প্রতিযোগিতার প্রধান বিচারক ছিলেন শাহরিয়ার মঞ্জুর। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এনএসইউর স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লায়েড সায়েন্সেসের ডিন মিফতাহুর রহমান, থেরাপ সার্ভিসেস সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরিচালক সাজ্জাদ রফিক এবং আইবল নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাজাদ খান।

Loading
Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More

 
Flying Twitter Bird Widget By ICT Sparkle